১০ টি লাভজনক কৃষি আইডিয়া !!!!

 ১। ছাগল পালন

কৃষি ব্যবসা ছাগল পালন

দেশের কৃষি ব্যবসাগুলোর মধ্যে বাড়িতে ছাগল পালন বা ব্যবসায়িক পরিসরে ছাগলের খামার দুটোই নিশ্চিত লাভজনক কার্যক্রম। ছাগল পালনে রয়েছে প্রচুর সুবিদাধি। ক্ষুদ্র এবং মাঝারী কৃষকগণ ছাগল পালন করে থাকে বেশীরভাগক্ষেত্রে। একটি ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দৈনিক বৃদ্ধির হাড় প্রায় ২০ থেকে ৪০ গ্রাম পর্যন্ত এবং গড় ওজন হয়ে থাকে ১৫-৩০ কেজি (প্রায়) পর্যন্ত। আর গড়ে এরা প্রায় প্রতিদিন ১ লিটার পর্যন্ত দুধ দিয়ে থাকে। ছাগল পালনে খুব বেশী পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে না। শুধু নিয়মিত একটু খাবার, বাসস্থান এবং রোগ-বালাইয়ের দিকে নজর রাখতে হয়। একটি ছাগল আনুমানিক ২৫০০/- টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন, এবং আপনার পরিসর এবং মূলধন অনুযায়ী খুব সহজেই নির্ধারণ করে নিতে পারবেন আপনি কতগুলো নিয়ে শুরু করবেন। এছাড়াও যদি আপনার পুঁজি সংকট থাকে তাহলে সরকার প্রদত্ত বিভিন্ন ধরণের কৃষিঋণ নিয়েও ছাগল পালন করার ভালো সুযোগ রয়েছে। তবে বর্তমানে দেশে ছাগল পালনে পুরুষদের থেকে নারীরা এগিয়ে। অতি দ্রুত বর্ধনশীল হওয়ায় খুব কম সময়ে এবং অল্প পুঁজি নিয়েই শুরু করা যায় ছাগল পালন ব্যবসা

২। কবুতর পালন

কৃষি ব্যবসা কবুতর পালন

কবুতর মূলত সৌখিন মানুষরা পালন করে থাকে। কৃষি ব্যবসার মধ্যে কবুতর পালন হতে পারে লাভজনক একটি ব্যবসা,  কবুতর পালন করতে হলে খুব একটা বেশি মূলধনের প্রয়োজন পড়ে না, বাড়ির উঠানে বা ছাদে খোপ বানিয়ে নিয়ে কবুতর পালন করতে পারেন, খুব সহজেই এই প্রাণীটি মানুষের পোষ মানে। এজন্য তেমন ঝামেলাও পোহাতে হয়না। কবুতরের বাচ্চার মাংস অত্যন্ত প্রোটিনযুক্ত, নরম এবং সুস্বাদু। বাড়িতে খোপ বানিয়ে প্রথমে ছোট পরিসরে শুরু করে ধীরে ধীরে বড় পরিসরে খামার করতে পারেন, বর্তমানে আমাদের দেশীয় যেসব কবুতর রয়েছে সেগুলোর জন্য বেশি খাবারেরও প্রয়োজন পড়ে না।বাড়ির আশেপাশের খোলা মাঠ বা কোনও ধানের মিল থাকলে সেখান থেকেই তারা বেশীরভাগ খাদ্য সংগ্রহ করে। দেশি কবুতরের ১ জোড়া বাচ্চা আপনি অনায়াসেই ১৫০-২০০ টাকায় বিক্রয় করতে পারবেন। এবং এরা মোটামুটি ৩ মাস পর-পর বাচ্চা দিয়ে থাকে।

দেশি কবুতরের পাশাপাশি ভালমতো খাঁচা বানিয়ে বিদেশি জাতেরও কবুতর পালন করা যায়, দেশে বর্তমানে বিদেশি কবুতরের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যেমনঃ গিরিবাজ, লক্কা, শার্টিন, জ্যাকপিন, বোম্বাইসহ আরও বিভিন্ন ধরনের কবুতরের বেশ চাহিদা রয়েছে বাজারে। এগুলো আপনি বাচ্চা কিনে বড় করে সেগুলো থেকে বংশবিস্তার করে মোটামুটি ভালো দামে বাজারে বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। বাজারে বিক্রয়ের পাশাপাশি অনেক সৌখিন পাখিপ্রেমিক হতে পারে আপনার ক্রেতা। অল্প বিনিয়োগে এবং কম সময়ে এটি হতে পারে আপনার জন্য ভালো আয়ের একটি উৎস।

৩। মুরগি পালন

মুরগি পালন কৃষি ব্যবসা

দেশের বেকার সমস্যা সমাধানের অন্যতম একটি উপায় কৃষিভিত্তিক এই ব্যবসা “মুরগি পালন”। মুরগির ডিম, মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু এবং ভালো দামে বিক্রয় হয়। এছাড়াও মুরগির বিষ্ঠা জৈব সার উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মুরগি পালনের ক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে নির্ধারণ করে নিতে হবে আপনি দেশি মুরগি পালন করবেন নাকি বিদেশি পোল্ট্রি মুরগি পালন করবেন। অনেকে ধারণা করে থাকেন যে দেশি মুরগির লাভ খুব একটা হয়না, কিন্তু এ ধারণা ভুল। দেশি মুরগির ডিম উৎপাদন হতে হয়তো একটু দেরি হয়, তবে ডিম উৎপাদন করে বিক্রয় করার থেকে সেই ডিমগুলো থেকে বাচ্চা ফুটিয়ে তারপর বিক্রয় করা প্রায় দ্বিগুণ লাভজনক। এক্ষেত্রে আপনি ১০-১২ টি মুরগি এবং একটি বড় সাইজের মোরগ নিয়ে দেশি মুরগি পালন শুরু করতে পারেন।

আর পোল্ট্রি মুরগি পালন করতে হলে আপনি আপনার বসতবাড়ির আশেপাশের ফাঁকা জায়গা, বারান্দা এবং পুকুরের উপরে মাচা করেও পোল্ট্রির খামার তৈরি করতে পারেন। এক্ষেত্রে পুকুরের উপরে মাচা তৈরি করে করাটাই বেশি লাভজনক। কারণ, মুরগির বিষ্ঠা আবার মাছ চাষের ক্ষেত্রে মাছের খাবারের যোগান দেয়। পোল্ট্রি মুরগি সাধারণত ৫-৬ মাস বয়স থেকে ডিম উৎপাদন করা শুরু করে। এবং মোটামুটি ৪-৫ সপ্তাহের মধ্যে মাংসের জন্য বিক্রয় উপযোগী হয়ে উঠে। মুরগি পালনে সবসময় খাবার, স্বাস্থ্য, রোগ বালাই এর সঠিক চিকিৎসা এবং বাসস্থানের দিকে নজর রাখতে হবে। তাহলেই আপনার এই ব্যবসা থেকে খুব সহজেই অর্থ উপার্জন করা যাবে।

৪। হাঁস পালন

হাঁস পালন কৃষি ব্যবসা

মুরগি পালনের মতো হাঁস পালনও লাভজনক, হাঁস ও মুরগি এক কাতারে ফেললে হাঁস পালনে লাভের অঙ্কটা একটু বেশিই হবে। আমাদের দেশে মুরগির তুলনায় ডিমপারা হাঁসের খামার অনেক কম। এজন্য চাহিদাও অনেক বেশি। একটি হাঁস সাধারণত বছরে ২৫০-৩০০ টি ডিম দিয়ে থাকে, এবং প্রায় ৩ বছর পর্যন্ত ডিম উৎপাদন হয়। মুরগির ডিমের তুলনায় হাঁসের ডিম সাইজেও বড় হয় আবার দাম ও তুলনামূলক বেশি। একটি উন্নত জাতের হাঁস প্রায় ৪-৫ মাস বয়স থেকেই ডিম দেয়া শুরু করে। পূর্ণবয়স্ক একটি হাঁসের ওজন হয়ে থাকে ১-৩ কেজি (প্রায়)। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ হওয়ার কারণে হাঁস পালনের খরচটা তুলনামূলক অনেক কম।

দেশের প্রায় সব জায়গাতেই কম-বেশি নদী, হাওড়, বিল, পুকুর ও ইত্যাদি জলাশয়ের বিস্তার রয়েছে। আর আপনি হাঁস পালন করলে তারা আশেপাশের জলাশয় থেকে শামুক, ঝিনুক, মাছসহ, বিভিন্ন প্রাকৃতিক জলজ উদ্ভিদ খেয়েই তাদের খাবারের চাহিদা অনেকাংশে মিটিয়ে ফেলে। এজন্য আপনি বাড়তি খাবারের ব্যাপারে চিন্তামুক্ত থাকতে পারবেন। এছাড়াও হাঁসের সাধারণত রোগবালাই কম হয়ে থাকে। এই দিক থেকেও ঝামেলা অনেকটা কম। এজন্য হাঁস পালন কৃষিভিত্তিক ব্যবসার মধ্যে অন্যতম লাভজনক একটি ব্যবসা। তবে হাঁস পালনের জন্য আপনার এলাকার কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শ নিয়ে শুরু করা ভালো। 

৬। গরুর খামার

 কৃষি ব্যবসা গরুর খামার

ছাগল পালনে নারীদের আগ্রহ বেশি থাকলেও গরুর খামারের দিকে বর্তমানে তরুণ পুরুষ উদ্যোক্তাদের আকর্ষণ বেশি দেখা যাচ্ছে। বেশীরভাগক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর শেষ করে চাকরীর পেছনে না ছুটে কৃষিভিত্তিক ব্যবসার দিকে ঝুঁকে পড়ছে তরুণরা। গরুর দেহের কোনও অংশ ফেলে দেয়ার মতো নয়। দুধ, চামড়া, মাংস, গোবর থেকে শুরু করে প্রায় সবকিছুরই ব্যাপক চাহিদা রয়েছে, এবং যার মাধ্যমে মোটা অংকের মুনাফা অর্জন করা সম্ভব।

গরুর খামার করতে হলে প্রথমত ২-৪ টি গরু নিয়ে ছোট একটি খামার শুরু করে ধীরে ধীরে সম্প্রসারণের দিকে এগিয়ে যাওয়াটাই উত্তম যদি আপনার খুব বেশি পুঁজির যোগান না থাকে। আপনার বাড়ির আশপাশের মাঠ অথবা নদী, পুকুরের ধার থেকে ঘাস লতাপাতা সংগ্রহ করে খাবারের চাহিদা অনেকাংশেই মিটিয়ে নিতে পারেন। তাহলে খাবারের খরচটা অনেকটা কমে যাবে। তবে সবসময় সুষম খাদ্যের সঠিক পরিমাণ নিশ্চিত করতে হবে, নাহলে উৎপাদনে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটতে পারে। এছাড়াও গরুর বাসস্থান এবং চিকিৎসার দিকে সব সময় নজর রাখতে হবে। তাহলেই গরুর খামার থেকে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সহজ।

৭। মাশরুম চাষ

 কৃষি ব্যবসা মাশরুম চাষ

মাশরুম ঔষধি গুণসম্পন্ন, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি খাবার। মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ছাড়াও স্বাদ এবং পুষ্টিগুণ থাকায় ধীরে ধীরে মাশরুমের প্রচুর চাহিদা দেখা যাচ্ছে এবং জনপ্রিয়তাও অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাশরুম চাষের জন্য বিশেষ কোন ফসলী জমির প্রয়োজন পড়ে না। বসতবাড়ির আশেপাশের অব্যবহৃত জায়গা, বারান্দা অথবা কোন খোলা জায়গাতে মাশরুম চাষ করা যায়। মাশরুম চাষের প্রয়োজনীয় সামগ্রী অত্যন্ত সহজলভ্য এবং অল্প মূল্যেই জোগাড় করা সম্ভব। এজন্য খুব একটা পরিশ্রমের প্রয়োজন নেই। তবে প্রথমে অবশ্যই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা জরুরী।

“মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউট” থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে শুরু করে দিতে পারেন মাশরুম চাষ। ৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পঁজি নিয়ে মাশরুম চাষ শুরু করা যায়।  সঠিকভাবে উৎপাদন করতে পারলে ১০-১৫ দিনের মধ্যে মাশরুম সংগ্রহ করে বাজারজাতকরণের উপযুক্ত হয়ে যায়। আর এটিই হল মাশরুম চাষের সুবিধা। খুব অল্প সময় এবং অল্প পুঁজি বিনিয়োগে লাভের মুখ দেয়া যায়। বর্তমানে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট, সুপারশপ থেকে শুরু করে কাঁচা বাজার, মুদির দোকান সব জায়গাতেই মাশরুম বিক্রয় হয় ব্যাপক চাহিদার সাথে। এছাড়াও এর ঔষধি গুনাগুণ থাকায় ডাক্তাররাও মাশরুম খাওয়ার পরামর্শ দেন। আর এসকল কারণে মাশরুম চাষ হতে পারে কৃষি পণ্যের ব্যবসার মধ্যে অন্যতম এবং লাভজনক ব্যবসা

৮। শাকসবজি চাষ

 কৃষি ব্যবসা শাকসবজি চাষ

কৃষি ভিত্তিক ব্যবসাগুলোর মধ্যে শাকসবজি চাষ কম বিনিয়োগে লাভজনক ব্যবসা। পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষেরই তাদের খাবারের তালিকায় কোনও না কোনও শাকসবজি থাকেই। শাকসবজিতে প্রায় সকল ধরণের ভিটামিন, প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়ামসহ বিভিন্ন ধরণের পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। এজন্য চাহিদা সবসময়ই একটু বেশি। আপনার বসতবাড়ির আশেপাশের খোলা জায়গাগুলোকে কাজে লাগিয়ে শাকসবজি চাষের উপযোগী করে তুলতে পারেন। সঠিক সময়ে বীজ বপন, সার প্রদান এবং নিয়মিত পরিচর্যা করার মাধ্যমে অনায়াসেই ভালো পরিমাণে উৎপাদন করা সম্ভব। এছাড়াও উৎপাদনের পরে বিক্রয় নিয়ে কোনরকম ঝামেলাও পোহাতে হবে না। আপনার নিকটস্থ কাঁচা বাজারে ভালো দামেই বিক্রয় করতে পারবেন, অনেক সময় দেখা যাবে আপনার প্রতিবেশীরাও কিনে নিচ্ছে ন্যায্য মূল্যে। বসতবাড়ির আশেপাশে ছাড়াও আপনি আপনার ছোট কোন ফসলী জমি কাজে লাগিয়েও শাকসবজি চাষ করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে পুঁজি একটু বেশি লাগলেও মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

৯। মৌমাছি চাষ

মৌমাছি চাষ কৃষি ব্যবসা

আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দারিদ্র বিমোচনে মৌমাছি চাষ এবং পরিবেশের ভারসাম্যতা রক্ষায় মৌমাছি চাষ অনন্য ভুমিকা পালন করে। কৃষি ব্যবসার মধ্যে এটিও অনেক লাভজনক ব্যবসা। মৌমাছি থেকে মূলত মধু ও মোম উৎপাদনের কাজ করা হয়ে থাকে। আর বর্তমান বাজারে মধুর কেমন চাহিদা সেটি হয়তো কারো অজানা নেই। মধুর পাশাপাশি মোমেরও রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। দেশে বর্তমানে প্রচুর বেকার যুবক মৌমাছি চাষে নজর দিয়েছে। মৌমাছি চাষে প্রথম বছরে ১০-১৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে বছরে প্রায় ৩০-৪০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব, এবং পরবর্তী বছরগুলোতে বিনিয়োগের ঝামেলামুক্ত থাকা যায়।

১০। জৈব সার উৎপাদন

 কৃষি ব্যবসা জৈব সার উৎপাদন

জৈব সার হলো মাটির প্রাণ। মাটির উর্বরতা এবং ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিতে জৈব সারের বিকল্প নেই। মূলত গাছপালা ও মৃত জীব-জন্তুর দেহ মাটিতে পচে যে পদার্থ উৎপন্ন হয় সেটাই হল জৈব সার। জৈব সারের মধ্যে আমাদের দেশে কম্পোস্ট সার খুবই জনপ্রিয় এবং রয়েছে ব্যাপক চাহিদাও। কৃষিপ্রধান দেশ হওয়ার কারণে এটির চাহিদা একটু বেশিই বলে মনে করা হয়।জৈব সার উৎপাদনের পর আপনার নিজের জমির শাকসবজি বা অন্যান্য ফসল চাষে যেমন ব্যবহার করতে পারেন ঠিক তেমনই বাজারেও ভালো মূল্যে বিক্রয় করতে পারবেন। এছাড়াও অনেক কৃষক ভাইদের কাছে সরাসরি বিক্রয় করতে পারবেন, যা বাজারের থেকে একটু বেশি মূল্যে ছাড়া যায়, ফলে মুনাফার পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। কম্পোস্ট সার উৎপাদন করতে আনুমানিক ১-৩ মাস সময় লাগতে পারে। আর বিক্রয়মূল্য বাজার অনুপাতে নির্ধারণ করা যায়।

শেষ কথা

বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার চাকরীর পেছনে না ছুটে নব উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে তরুণদের ব্যবসা শুরু করার আহ্বান জানাচ্ছেন এবং প্রচুর সাহায্য সহযোগিতাও করছেন। আপনি এই প্রবন্ধটি থেকে কৃষি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে নিজেও হয়ে যেতে পারেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি আরও মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারেন। এই প্রবন্ধটির পাশাপাশি আমাদের আরও একটি প্রবন্ধে আমরা কিছু অল্প পুঁজির লাভজনক ব্যবসার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি। ঘুরে আসতে পারেন সেটি থেকেও, আইডিয়া নিতে পারেন যাতে ব্যবসা শুরুর পূর্বে ভালোমতো যাচাই-বাছাই করে নিতে পারেন।

 

বিঃদ্রঃ বিনিয়োগ ও মুনাফার আনুমানিক তথ্য দেওয়া হয়েছে। স্থান, কাল এবং পরিসরভেদে তারতম্য হতে পারে

নবীনতর পূর্বতন